এভাবে নিত্যপণ্যের দাম হু হু করে বৃদ্ধি পাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। চাকরিজীবী থেকে শুরু করে শ্রমজীবী মানুষ কেউই স্বস্তিতে নেই। সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন খেটে-খাওয়া মানুষগুলো।
আদার দাম ১৪০ টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে
এভাবে নিত্যপণ্যের মূল্য হু হু করে বৃদ্ধি পাওয়ায় বিপাকে পড়েছে সাধারণ মানুষ। চাকুরিজীবী থেকে শুরু করে শ্রমজীবী মানুষ কেউই নেই স্বস্তিতে।
সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষগুলো। তারা বলছেন, প্রতিটি জিনিসের নাম যে ভাবে বেড়েছে তাতে করে পরিবারের সদস্যদের জন্য তিন বেলা পরিমান মতো খাবার জোটানো কষ্টকর হয়ে পড়েছে। এরপর ওষুধ থেকে শুরু করে লবণ পর্যন্ত এমন কোনো পণ্য নেই যার দাম মাত্র কয়েক দিনের ব্যবধানে দুই তিন গুণ বাড়েনি।
আগের তুলনায় এখন পেঁয়াজ, রসুন, আদা সবকিছুরই দাম বেশি। কারণ আমরা এসবের সরবরাহ ঠিকমতো পাচ্ছি না। যা পাচ্ছি তা অনেক বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। মানুষকেও বোঝাতে পারছি না। প্রতিদিনই দাম বাড়ছে।
প্রায় এক মাস ধরে অস্থির চিনির বাজারে গত ১০ মে হস্তক্ষেপ করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। প্রতি কেজি খোলা চিনি ১২০ টাকা আর প্যাকেট চিনি ১২৫ টাকা নির্ধারণ করে দিলেও বাজারে চলছে নিজের গতিতে।
প্রায় একমাস ধরে দাম চড়া সবজির , গরুর মাংসা প্রতিকেজি ৭৮০ টাকা, ব্রয়লার মুরগি প্রতি কেজি ১৯৫ টাকা, লেয়ার মুরগি ৩৪০ টাকা এবং সোনালি মুরগি ২৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।