নয়নতারা ফুলের উপকারিতা ও ভেষজ গুনাগুণ

নয়নতারা ফুলের উপকারিতা
নয়নতারা ফুলের ছবি

নয়নতারা আমাদের দেশের সকলের প্রায় পরিচিত একটি উদ্ভিদ, যা তার লালচে গোলাপি পাঁচ পাপড়ির ফুল গুলোর জন্য পরিচিত। তবে এই গাছের বৈজ্ঞানিক নামঃ Catharanthus roseus, এই গাছ আমাদের সকলের বাড়ির আশেপাশে বা কখনও বাড়ির ছাদের এক কোনে, এমনকি বারান্দায় পাত্রে একটি গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ।

আমাদের কোনো রকম পরিচর্যা ছাড়াই হতে দেখা যায়। এই গাছকে আমরা নয়নতারা ফুলের গাছ বলে থাকি। কিন্তু এই নয়নতারা ফুলের উপকারিতা সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি না। আমরা অনেকেই অনেক কঠিন অসুখে ভুগছি এবং কষ্ট পাচ্ছি, এমন কি সঠিক চিকিৎসা করিয়ে উঠে সারা যাচ্ছে না।

নয়নতারা ফুলের ছবি

কিন্তু কে বা বলতে পারে, এই প্রাকৃতিক উদ্ভিদ নয়নতারা ফুল তার এক মাত্র ঔষুধ। কিন্তু এই নয়নতারা ফুলের গুণাবলী এবং চিকিৎসাশাস্ত্রে এর ব্যবহার অনেক বেশি। এই ফুল অনেক কঠিন ব্যধি, মরণ রোগের ধংষ করে। নয়নতারা ফুল যে শুধু রোগ নিরাময় করে তা কিন্তু নয়,  বর্তমান যুগের ব্যস্ত জীবনে প্রতি নিয়ত চিন্তার যে ছাপ তারও নিষ্পত্তি ঘটাতে সক্ষম। বিশেষ করে আর বিলম্ব না করে চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক কতটা উপকারী ও কী কী রোগ নিরাময়ে বিশেষ ভূমিকা পালন করে এই ফুল।

                  নয়নতারা ফুলের উপকারিতা

বর্তমান যুগে মানুষ প্রতিযোগিতার জীবনে বিভিন্ন কাজের চাপে, মানসিকচিন্তা যেন নিত্য দিনের সঙ্গী হয়েছে। তেমনি মানুষের সাথে এগুলোর  পাল্লা দিয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে স্ট্রেস ও মানসিক অবসাদ। এই মানসিক অবসাদ মানুষের জীবনকে নরক করে তুলেছে তাই এটিকে অবহেলা করা মোটেই ঠিক হিবে না। কিন্তু নয়নতারা ফুলের মধ্যে থাকা বিশেষ উপাদান যা মানুষের শরীরে একবার গেলে তা রক্তের সাথে মিশে যায়, এবং শরীরের স্ট্রেস নামক শব্দটি মুছে দিতে থাকে ধীরে ধীরে। এই নয়নতারা ফুল অ্যাংজাইটি কমাতেও সমান কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে।

নয়নতারা ফুল মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি ঘটায়

চিকিৎসা গবেষনায় দেখাগেছে যে, মস্তিকের কার্যক্ষমতা উন্নতি করতে পারে নয়নতারা ফুল। এই ফুলের মধ্যে থাকা গুনাবলীতে দেহে ভিনকামাইনের পরিমাণ বাড়ায় মস্তিষ্কে দ্রুত রক্ত চলাচল ঘটে যা মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায় এবং স্মৃতি শক্তি বা স্মরণশক্তি তীক্ষ্ম করে তুলতে সহেতা করে থাকে। নয়নতারা ফুল মানুষের দেহে ভিনকামাইনের পরিমাণ বাড়ায় তা কগনিটিভ পদ্ধতিতে দ্রুত উন্নতি ঘটায়  এটি মস্তিকের বিকাশও ঘটায়। বিশেষ করে নয়নতারা ফুলের রস রোজ চায়ের সাথে পান করা বা শুধু খাওয়া অতান্ত আবশ্যক।

নয়নতারা ফুল রক্তক্ষরণ হ্রাস করতে সহেতা করে

অনেক সময় দেখা যায় যে কাজ করতে শরীরের বিভিন্ন অংশ কেটে যায়। তখন যদি কেউ এই নয়নতারা ফুল ব্যবহার করে, তাহলে তার রক্তক্ষরণ দ্রুত হ্রাস করবে। নয়নতারা ফুল রক্তক্ষরণ দ্রুত হ্রাসে অতুলনীয় ওষুধ। এই নয়নতারা ফুল শরীরের বিভিন্ন স্থানে রক্তক্ষরণ কমাতে এটি বিশেষ ভাবে ব্যবহার করা হয়। তবে কোনো কাটা জায়গায় নয়নতারা ফুলের রস বা থেঁতো করে লাগলে দ্রুত্ব উপকার পাওয়া যায়। এই নয়নতারা ফুলের উপকারিতা পাইলসের রোগীদেরও খুব উপকার করে। বিশেষ করে এই ফুলের বাটা মলদ্বারে লাগলে রোগ থেকে মুক্তি মিলবে সহজেই। তাছাড়াও নয়নতারা ফুল যে কোন ক্ষততে লাগানোর পর খুব তাড়াতাড়ি ফল পাওয়া যায়।

ডায়বেটিস রোগ নিরাময়ে নয়নতারা ফুলের উপকারিতা

ডায়বেটিস বর্তমান একটি মারাক্ত রোগ। এই ডায়বেটিসের মতো রোগ নয়নতারা ফুলের উপকারিতা দ্বারা সেরে উঠতে পারে। সারাবিশ্বে যেভাবে এই ডায়বেটিসের প্রকপের পরিমাণ আকাশ ছোঁয়া হয়েছে তাতে এর রাশ টানতে নয়নতারা ফুলের বিকল্প নেই। এই নয়নতারা ফুল রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়তে দেয়না, এর ফলে এটি ডায়বেটিসকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে অতি সহজেই। কিন্তু বর্তমান অবস্থার ওপর ভিত্তি করে বলা যায়, এখন থেকে যদি সচেতন না হলে, ভবিষত দিনগুলিতে ডায়বেটিসের কবল থেকে রক্ষা পাওয়া অনেক কঠিন হয়ে যাবে।

ডায়াবেটিস থেকে মুক্তির প্রাকৃতিক ও বিকল্প উপায়

ক‍্যান্সারের নিরাময় হিসেবে

আমরা জানি ক্যান্সারকে মারণ রোগ হিসাবে চিহ্নিত করা হয়। কিন্তু এই রোগ হলে মৃত্যুই একমাত্র ভবিতব্য বলে ধরে নেওয়া হয়। সুতরাং পৃথিবীতে বর্তমান ক্যান্সার আক্রান্তের সংখ্যা দ্রুত গতিতে বাড়ছে। বিশেষ করে কিন্তু এই ক্যান্সারের মতো মারণ রোগের চিকিৎসা এই নয়নতারা ফুলের মাধ্যমে সম্ভব। এই নয়নতারা ফুলে প্রচুর ক্যান্সার রোগ নিরাময়ের জন্য উপাদান থাকে যা প্রতিদিন খেলে এই রোগ ছুঁতেও পারবে না। তাই সময় থাকতে থাকতে সাবধান হলে বড়ো বিপদ আমাদের ছুঁতেও পারবে না।

ক্যান্সার থেকে মুক্তির প্রাকৃতিক ও বিকল্প উপায়

ব্লাডপ্রেসার নিয়ন্ত্রণে নয়নতারার ফুল

আমরা জানি যে এই নয়নতারা ফুলের উপকারিতা অতুলনীয় তেমনি অপরিহার্য। এই ব্লাড প্রেসারের মতো অসুখ এর জন্য, রোজ সকালে ৪-৫টি নয়নতারা ফুলের বাটা খাওয়ার ফলে এই রোগ উপশম সম্ভব।  মানুষ যদি এই সাধারণ টিপ গুলি মানতে পারে জীবনকে অনেক সুন্দর করে তুলতে পারবে। সুতরাং এই ব্লাড প্রেসার অধিক মাত্রায় নিয়ন্ত্রণে নয়নতারা ফুলের রস খাওয়া অতি আবশ্যক।

নয়নতারা ফুল অনিদ্রা দূরীকরণে সহেতা করে

যাদের অনিদ্রা সমস্যা তাদের জন্য এই নয়নতারা ফুল অতি জরুলী। অনিদ্রা দূর করতে নয়নতারা ফুলের রস দিয়ে তৈরি চা হল এই রোগের অনত্যম সহজলভ্য ওষুধ। যদি কখনো অনিদ্রা থেকে চোখের কোনে কালি এবং আরও নানা রোগের উৎপত্তি ঘটে থাকে,এই সব হালকা ভাবে নেওয়া কখনোই কাম্য নয়।

এই ব্যস্ত জীবন ব্যস্ততম হয়ে উঠেছে, তাই কাজের চাহিদা পুরনে মানুষ বিদায় জানিয়েছে ঘুমকে। এখন মানুষের দিনের ৭ঘন্টা ঘুম আজ স্বপ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু মানুষের জীবনে স্বস্তির নিশ্বাস আনতে জীবনধারণের ধরন পরিবর্তন জরুরী হলেও তা অসম্ভব হওয়ায় ভেষজের সাহায্য নিয়ে যতটা হয় ততটাই লাভ। কিন্তু আমাদের সবার সুস্থ জীবন হল আমাদের প্রধান উদ্দেশ্য। কারণ স্বাস্থ্যই হল সম্পদ।

নয়নতারা ফুল হার্টের ক্ষমতা বৃদ্ধিতে

নয়নতারা ফুলের উপকারিতা হার্টের ক্ষমতা বৃদ্ধি ঘটাতে অপরিহার্য ভূমিকা পালন করে। হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোক থেকে বাঁচাতে পারে যদি আমরা রোজ নয়নতারা ফুলের রস পান করি। এটি দিনের পর দিন খাওয়ার ফলে ধীরে ধীরে হার্টের ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এবং মানুষের দীর্ঘ আয়ু হবে। এটি হার্টের বিভিন্ন রকম অসুখ সারাতে সক্ষম কিন্তু মাঝে মধ্যে খেলে হবে না তার জন্য নিয়মানুযায়ী প্রত্যহ খাবার অভ্যাস করতে হবে।

নয়নতারা গাছ কোথায় পাওয়া যায়

এই নয়নতারা গাছের আদি নিবাস মাদাগাস্কার, তবে ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফ্রিকা মহাদেশসহ আরও বেশ কয়েকটি দেশে এর দেখা পাওয়া যায়। তবে এটি দেখতে একটি গুল্মজাতীয় বর্ষজীবী উদ্ভিদ। এই গাছ গুলো কখনো কখনো অনেক বছর বেঁচে থাকতেও দেখা যায়। বিশেষ করে এই গাছ পুরনো হয়ে গেলে ও যত্নে না রাখলে গাছটি শক্ত হয়ে যায়, তখন কিন্তু ফুল ধরে না। এই গাছ ২/৩ ফুটের বেশি বাড়তে দেখা যায় না। এই গাছের পাতা বিপরীতে দেখতে মসৃণ, আয়তাকার বা ডিম্বাকৃতি হয়। এই নয়নতারা ফুল পাঁচ পাপড়ি বিশিষ্ট। রঙ হালকা গোলাপি ও সাদা রঙের ফুল ফোটে। কিন্তু গন্ধ নেই ফুলে। গাছের কাণ্ড কোনাচে ধরনের হয়। গাছের রঙ বেগুনি বা সাদা হয়, এটি বারমাসি উদ্ভিদ। এই নয়নতারা বীজের সাহায্যে বংশ বৃদ্ধি হয়।

নয়নতারা গাছ চিনার উপায় কি

এই নয়নতারা গাছের পাতার মধ্য শিরা মোটা ও উজ্জ্বল বর্ণের হয়। এর ফুল গোলাপি, বেগুনি রঙের হয়ে থাকে। তবে ফল গুলো লম্বা ও চ্যাপ্টা হয়। এই নয়তারা গাছে সারা বছরই ফুল ফল হয়। এই নয়নতারা ওয়েস্ট ইণ্ডিজের প্রজাতি। এই গাছ ৬০-৮০ সেমি উঁচু হয়। এই গাছের কাণ্ড দেখতে কোনাচে বেগুনি হয়। নয়নতারা গাছের পাতা আয়তাকার ও গোড়ার দিকে অনেকটা ডিম্বাকার হয়, প্রায় ৪-৭ সেমি লম্বা, মসৃণ।

নয়নতারা ফুল গাছের ছবি

এই নয়নতারা গাছে প্রায় সারা বছরই ফুল ফোটে। দেখতে ফুল সাদা বা গোলাপি রঙের, তবে পুরো ফুল একরঙা হলেও ফুলের মধ্যবিন্দুটি অন্য রংয়েরও হয়। যেমন গোলাপীর মাঝে হলুদ সাদার মাঝে লাল। কিন্তু ফুলটি গন্ধহীন। তবে ফুলের মাপ ৩-৩.৫ সেমি চওড়া ও দলনল সরু হয়, কিন্তু ২.৫ সেমি লম্বা, এই ফুলের ৫ পাপড়ির মাঝখানে একটি গাঢ় রঙের ফোঁটা। এই নয়নতারার বীজ চাষ করা হয়। এই ফুলের বাগান করে চাষ করায় জনপ্রিয়তা রয়েছে,যেকোন ফুল বা ফলের বাগানে, এমনকি বাসার ছাদে বা বারান্দায়ও লাগানো যায়।

নয়নতারা ফুলের চাষ পদ্ধতি

মাটি ও জলবায়ু: এই নয়নতারা গাছ যেকোনো মাটিতেই চাষ করা যায়। তবে এটি গ্রীষ্মপ্রধান অঞ্চলের উদ্ভিদ। বিশেষ করে এঁটেল-দোআঁশ বা বেলে-দোআঁশ মাটি নয়নতারা চাষের জন্য উপযোগী। এই গাছের গোড়ায় পানি জমলে গাছ মারা যাবে। নয়নতারা ফুলের চাষ করতে হবে, এমন মাটিতে যেন পানি দাঁড়ায় না এমন উঁচু জায়গায় নয়নতারার চাষ করতে হবে।

বংশবিস্তার: নয়নতারা বীজ ও কাটিং এর মাধ্যমে বংশবিস্তার হয়।

চারা তৈরি: এই নয়নতারা চাষ করার ক্ষেত্রে বীজ থেকে চারা তৈরি করার জন্য খুব ভালোভাবে বীজতলা তৈরি করে নিতে হনে। তবে নয়নতারা সারা বছরই যেকোনো সময়ই চারা তৈরি করা যায়।

কিন্তু বর্ষায় গাছের বৃদ্ধি খুব ভালো হয়, বলে বর্ষা শুরুর আগে চারা তৈরি করে নেওয়া সবচেয়ে ভালো হয়। কিন্তু বর্ষা শুরুর ঠিক আগে অথবা বর্ষার শুরুতেই মূল জমিতে চারা বসানোর ব্যবস্থা করতে হবে।

অথাবা কাটিং এর মাধ্যমেও চারা তৈরি করা যায়। কিন্তু দেখা গিয়েছে যে পরীক্ষামূলক ভাবে যে বীজের থেকে তৈরি চারার ভেষজ গুণ অনেক বেশি থাকে।

কিন্তু কাটিং এর গাছে ফুল খুব তাড়াতাড়ি ফোটে। এজন্য বীজ সংগ্রহের জন্য কাটিং এর চারা লাগানো উচিত।

চারা রোপণ: চারা রোপণে আগে বারবার চাষ ও মই দিয়ে জমির মাটি তৈরি করতে হবে। তবে শেষ চাষের সাথে ৫০ থেকে ৬০ কুইন্টাল পচা জৈব সার প্রতি হেক্টর জমিতে ছিটিয়ে দিতে হবে। তারপর চার থেকে পাঁচ ইঞ্চি লম্বা চারা জমিতে ১.৫ ফুট × ১.৫ ফুট দূরত্বে সারিবদ্ধ ভাবে লাগাতে হবে। অথবা সরাসরি মূল জমিতে বীজ বপন করে ও চারা তৈরির পদ্ধতি ব্যবহার করে থাকেন।

অন্তর্বর্তীকালীন পরিচর্যা: নয়নতারা চারা লাগানোর ১৫ দিন পরে একবার এবং ফুল ফোটার আগে আরেক বার নিড়ানি দিয়ে আগাছা পরিষ্কার করে নেওয়া ভালো হয়। এরপর প্রয়োজন মতো পানি সেচ দিতে হবে। কিন্তু লক্ষ্য রাখতে হবে গাছের গোড়ায় যেন পানি জমে না যায়।

ফসল সংগ্রহ: এই নয়নতারা গাছের পাতা মোট দু বার সংগ্রহ করা যায়। পথম বার গাছ লাগানোর ছয় মাসের মাথায় ২য় বার ৯মাসের মাথায় পাতা সংগ্রহ করা যায়। তবে গাছের বয়স যখন ১২ থেকে ১৫ মাস হবে তখন এই নয়নতারা গাছের মূল সংগ্রহ করতে হবে।

ফলন: এই নয়নতারা প্রতি হেক্টর থেকে বছরে ১০ থেকে ১৫ কুইন্টাল শুকনো গাছ পাওয়া যায়। তবে কিন্তু ১০০ কেজি কাঁচা গাছ থেকে, শুকনো গাছ পাওয়া যায় প্রায় 25 কেজি।

এই নয়নতারা প্রতি কেজি শুকনো গাছের বাজার দর কমপক্ষে ৬০ থেকে ৬৫ টাকা। প্রায় এক হেক্টর জমিতে নয়নতারা চাষ করতে খরচ হয় মোটামুটি পনেরো হাজার থেকে বিশ হাজার টাকা মতো। এই নয়নতারা ছাষে বছরে হেক্টর প্রতি আয় আনুমানিক ৬০ হাজার থেকে ৯০ হাজার টাকা মতো।

প্রক্রিয়াকরণ ও সংরক্ষণ: নয়নতারা গাছের পাতা, ফুল বা মূল রৌদ্র-ছায়া পরিবেশে শুকিয়ে নিতে হয়। তারপর সংরক্ষণ করা হয়, অথবা বিক্রির ব্যবস্থা করা হয়।

ব্যবহার্য অংশ: সমগ্র গাছ

আরও পড়ুন: সবার শীর্ষে শতমূলী খাওয়ার উপকারিতা ও ভেষজ গুণাগুণ

আমারা আশা করি উপরিক্তে আলোচনাটি সবার অনেক উপকারে আসবে। এই কন্টেন্ট টি কেমন হল অবশ্যই জানাবেন। আমাদের এই ওয়েবসাইটে আরও অনেক ভেষজ সম্পর্কিত তথ্য দেওয়া আছে, তা সংগ্রহ করতে পারেন, এমনকি পরবর্তী আরও নতুন ভেষজ সম্পর্কিত তথ্য পেতে আমাদের সাথেই থাকুন।
ধন্যবাদ।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Exit mobile version